fbpx

পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে যা জানা জানতে হবে

Facebook
পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে যা জানা জানতে হবে

বিজ্ঞাপন

চার্জ দেয়া যাবে। তবে, খেয়াল রাখতে হবে, পাওয়ার ব্যাংকের কারেন্ট রেটিং ও ফোনের কারেন্ট রেটিং যাতে একই হয়। ২. চার্জিং কানেক্টিভিটি পাওয়ার ব্যাংকে সাধারণত ইউএসবি চার্জিং কানেক্টিভিটি থাকে। USB Type A ঘরানার এই কানেক্টিং ইন্টারফেস বেশ পুরনো, যা চার্জ ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে কিছুটা ধীরগতির। এছাড়া ইনপুট অপশন হিসেবে অনেক পাওয়ার ব্যাংকে মাইক্রো ইউএসবি পোর্ট থাকে। বর্তমানের নতুন পাওয়ার ব্যাংকে USB Type C নামের দ্রুততম পোর্ট রয়েছে যার মাধ্যমে প্রায় অর্ধেক সময়ে স্মার্টফোন সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে যায়। এতে সময় বাঁচবে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। ৩. এলইডি ইন্ডিকেটর এলইডি ইন্ডিকেটর লাইটের মাধ্যমে পাওয়ার ব্যাংকের ব্যাটারির লেবেল বোঝা যাবে। পাওয়ার ব্যাংকে মূলত ২টি এলইডি থাকে, একটি পাওয়ার ব্যাংক চার্জের সময় লাল রঙে দেখায়, অন্য এলইডি লাইটটি আপনার ডিভাইস চার্জের সময় হলুদ বা কমলা রঙে দেখাবে যা চার্জ শেষে সবুজ রঙ ধারণ করে। কেনার সময় দেখে নিন ব্যাংকের এলইডিগুলো ঠিক মত আলোক সংকেত দেখাচ্ছে কি না। ৪. ব্যাটারীর ধরণ লিথিয়াম আয়ন এবং লিথিয়াম-পলিমার আয়ন বিশিষ্ট দুই ধরণের ব্যাটারিযুক্ত পাওয়ার ব্যাংক বাজারে পাওয়া যায়। আর বেশিরভাগ মোবাইল ফোনে বর্তমানে লিথিয়াম-পলিমার ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। এই ধরণের ব্যাটারির চার্জ ধারণক্ষমতা বেশি এবং দীর্ঘদিন কার্যক্ষম থেকে নিরবিচ্ছিন্ন সার্ভিস প্রদান করে। যেহেতু মোবাইল ফোনের ব্যাটারি লিথিয়াম-পলিমার আয়ন বিশিষ্ট, সুতরাং দ্রুত ও সঠিক মাত্রার চার্জিংয়ের জন্য একই ধরণের ব্যাটারি দেখে কেনা উচিত। ৫. আকার এবং ওজন: যেহেতু পাওয়ার ব্যাংক বহন করতে হয়, তাই এর আকার এবং ওজনও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্মার্টফোনের উপযোগী হওয়ার পরও অনেকে বেশি ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক নেন। অনেকে আবার মডেল বা ডিজাইনের জন্য ভারী পাওয়ার ব্যাংক পছন্দ করে ফেলেন। তবে যেহেতু জিনিসটা আপনাকেই বহন করতে হবে, খামাখা ব্যাগ ভারী করার কোন অর্থ হয় না। –সোর্স: রিয়ানসের নিউজ ডট কম